গর্ভবতী মায়ের আমল ও দোয়া

প্রিয় পাঠক ও পাঠিকা আসসালামু আলাইকুম, আজকের আর্টিকেলে আলোচ্য বিষয় হলো গর্ভবতী মায়ের আমল বা গর্ভবতী মায়ের কোন মাসে কি আমল করতে হয় সে সম্পর্কে। কেননা গর্ভাবস্থায় আমল করার ফলে আপনার সন্তান চরিত্রবান সুন্দর ও নেককার হয়ে উঠতে পারে। তাই আজকে আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে গর্ভবতী মায়ের আমল বা গর্ভবতী মায়ের কোন মাসে কি আমল করতে হয় সে সম্পর্কে জেনে নিন।
আজকে রাতে গেলে আরো যে বিষয়গুলো আলোচনা করা হবে সেগুলো হল গর্ভবতী মায়ের কোন মাসে কোন সূরা পড়তে হয়, গর্ভাবস্থায় কোন দোয়া বেশি করতে হবে, গর্ভাবস্থায় বাচ্চা সুরক্ষিত রাখার আমল সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে আসি গর্ভবতী মায়ের আমল সম্পর্কে।

সূচিপত্র: গর্ভবতী মায়ের আমল ও দোয়া

    গর্ভবতী মায়ের কোন মাসে কোন সূরা পড়তে হয়

    গর্ভাবস্থায় আপনাকে আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করতে হবে এবং আমল করতে হবে, যাতে আপনি একজন নেককার সন্তান লাভ করতে পারে। কেননা এই সময় গর্ভবতী মায়েরা বেকার সময় কাটায় যার ফলে আপনি বেশি বেশি করে আল্লাহর ইবাদত বন্দি করতে পারেন, কোরআন তেলাওয়াত করতে পারেন, জিকির করতে পারেন করতে পারেন। সেজন্য গর্ভবতী মায়ের কোন মাসে কোন সূরা পড়তে হয় সে বিষয়টি আজকে আপনাদের জানাবো। তাহলে চলুন জেনে আসি গর্ভবতী মায়ের কোন মাসে কোন সূরা পড়তে হয়।
    ১. প্রথম মাসে সূরা-আল ইমরান (সূরা ৩)
    {প্রথম মাসে সূরা-আল ইমরান পড়লে সন্তান দামী হবে}। এই সূরা মহিলাদের জন্য গর্ভধারণ এবং স্বাস্থ্যসম্মত বাচ্চার উদ্দেশ্যে পাঠ করা হয়। এই সূরা গর্ভবতী মায়ের উদ্দেশ্যে পাঠ করা যায়, কারণ এই সূরাতে আল্লাহ্‌ তাআলা গর্ভবতী মায়ের সাথে দোয়া করার বক্তব্য রয়েছে। এছাড়া, সূরা আল ইমরানে ইসা আলাইহিস সালামের মাতৃত্ব এবং গর্ভবতী মায়ের জীবনের ঘটনাও বর্ণিত আছে, যা গর্ভবতী মায়ের মনোবল এবং শান্তির জন্য উপকারী হতে পারে।

    ২. দ্বিতীয় মাসে সূরা-ইউসুফ (সূরা ১২)
    {দ্বিতীয় মাসে সূরা-ইউসুফ পড়লে সন্তানের রুহানী ও জিসমানী উভয় দিক সুন্দর হয়}। সুতরাং গর্ভাবস্থায় দ্বিতীয় মাসে সূরা ইউসুফ পাঠ করার ফলে পেটের সন্তান আল্লাহর রহমতে অনেক সুন্দর হয়ে থাকে। তাছাড়া এই সূরা মায়েদের গর্ভবতী অবস্থায় পাঠ করা হয় কারণ এই সূরাতে প্রয়োজনীয় দোয়া ও মানসিক শান্তি প্রদান করার বক্তব্য রয়েছে। এই সূরাতে আল্লাহ্‌ তাআলা-র কাছে শরণাগতি এবং তাওবার মহত্ত্ব বর্ণিত আছে, যা গর্ভবতী মায়ের আত্মশান্তি এবং সুরক্ষা দিতে সাহায্য করতে পারে। যা গর্ভবতী মায়ের আমল এর অন্তর্ভুক্ত।

    ৩. তৃতীয় মাসে সূরা মারইয়াম (সূরা ১৯)
    {তৃতীয় মাসে সূরা মারইয়াম পড়লে  সন্তান পরহেজগার ও আল্লাহ ভীরু হয়}। গর্ভাবস্থার তৃতীয় মাসে এই সূরা পাঠ করলে আল্লাহর রহমতে আপনার সন্তান পরহেজগার আল্লাহ বিরু হয়ে দুনিয়াতে আগমন করবে। সুতরাং গর্ভাবস্থার তৃতীয় মাসে এ সুরাটি প্রতিদিন পড়ুন। কেননা এই সূরায় মারিয়াম (আঃ) এর কথা বর্ণিত হয়, যখন তিনি পুত্র ঈসা (আঃ) জন্ম ট্রেন এবং ঈসা (আঃ) এর মহত্ত্বপূর্ণ কাজ ও মিশন উল্লিখিত হয়। মারিয়াম (আঃ) এর পরিস্থিতি, তার পরিশ্রম, এবং আল্লাহ তার উপর কৃপাময় হওয়া তার উৎকৃষ্টতা নির্দেশ করে।

    ৪. চতুর্থ মাসে সূরা-লোকমান (সূরা ৩১)
    {চতুর্থ মাসে সূরা-লোকমান পড়লে সন্তান হেকমত ওয়ালা হবে}। সুতরাং আল্লাহর রহমত অর্জনের উদ্দেশ্যে সূরা লোকমান প্রিয় নিষ্ঠার সাথে গর্ভাবস্থার চতুর্থ মাসে নিয়মিত পড়ুন। যার ফলে আপনার গর্ভে থাকা সন্তান আল্লাহর রহমতের হেকমত ওয়ালা সন্তান হিসেবে পরিণত হবে। তাছাড়া এই সূরায় নবী লোকমান (আঃ) এর বুদ্ধিমত্তা, মানবিকতা, এবং আল্লাহের প্রতি ভক্তি উল্লিখিত হয়।

    ৫. পঞ্চম মাসে সূরা-মুহাম্মদ (সূরা ৪৭)
    {পঞ্চম মাসে সূরা-মুহাম্মদ পড়লে সন্তান সুন্দর চরিত্রের অধিকারী হয়}। অনেক মাই চাই তার সন্তান সুন্দর চরিত্রের অধিকারী হোক। সেজন্য আপনাকে গর্ব অবস্থায় পঞ্চম মাসে সূরা মুহাম্মদ নিয়মিত পাঠ করতে হবে। যার ফলে আল্লাহ তাআলা আপনার গর্ভে থাকা সন্তানকে একজন সুন্দর চরিত্রের অধিকারী করে তুলবো।

    ৬.  ছষ্ঠ মাসে সূরা-ইয়াসিন (সূরা ৩৬)
    {ছষ্ঠ মাসে সূরা-ইয়াসিন পড়লে সন্তান জ্ঞানী হবে}। আমরা সকলে জানি ইয়াসিন সূরা ফজিলত সম্পর্কে। সুতরাং গর্ভাবস্থায় যদি কোন মা গর্ভাবস্থার ষষ্ঠ মাসে নিয়মিত সুরা ইয়াসিন পাঠ করে, তবে আল্লাহ তা'আলা তাঁর গর্ভে থাকা সন্তানকে জ্ঞানী সন্তান হিসেবে দুনিয়াতে প্রেরণ করবেন। আপনার সন্তানের জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য গর্ভাবস্থায় বেশি বেশি করে সূরা ইয়াসিন পাঠ করুন।

    ৭. সপ্তম,অষ্ঠম,নবম এবং দ্বশম মাসে সূরা-ইউসুফ,মুহাম্মদ এবং ইব্রারাহিম এর প্রথম থেকে দশ আয়াত
    সপ্তম,অষ্ঠম,নবম এবং দ্বশম মাসে সূরা-ইউসুফ,মুহাম্মদ এবং ইব্রারাহিম এর প্রথম থেকে দশ আয়াত প্রতিদিন পড়তে হবে। কেননা এই তিনটি সূরা পড়ার মাধ্যমে আল্লাহ তা'আলা আপনার সন্তানের প্রতি যে রহমতগুলো বর্ষণ করবেন সেগুলো হলো আপনার সন্তানকে আদর্শবান, ধৈর্যশীল, বিশ্বাসী ও পরিশ্রমী ইত্যাদি আরো গুণ আপনার গর্ভে থাকা সন্তান লাভ করতে পারবে, আপনি যদি নিয়মিত ভাবে এই তিনটি ছড়ার প্রথম থেকে দশ আয়াত পাঠ করেন।

    উপরেরটা আলোচনার মাধ্যমে আপনারা নিশ্চয়ই জানতে পেরেছেন যে গর্ভবতী মায়ের কোন মাসে কোন সূরা পড়তে হয়। একজন গর্ভবতী মায়ের ক্ষেত্রে এটি জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা গর্ভবতী মায়ের কোন মাসে কোন সূরা পড়তে হয় না জানা থাকলে তিনি তার গর্ভে থাকা সন্তানের জন্য আল্লাহর রহমত হতে ব্যর্থ হবেন।

    গর্ভবতী মায়ের কোন মাসে কি আমল

    গর্ভবতী মায়ের কোন মাসে কি আমল করতে হবে সে সম্পর্কে আজকে আপনাদের বিস্তারিত জানাবো। অনেক মাই দিধার মধ্যে থাকেন যে গর্ভবতী মায়ের আমল বা গর্ভবতী মায়ের কোন মাসে কি আমল করতে হবে এ সম্পর্কে। তাই আজ আপনার ধারণা স্পষ্ট করার জন্য নিম্নে গর্ভবতী মায়ের কোন মাসে কি আমল করতে হবে তা দেওয়া রয়েছে।
     “গর্ভাবস্থায় সময় পড়ার দুআ সম্পর্কে হাবীব 'উমর বিন হাফিজের উপদেশ নিম্নরূপ”

    ১. দৈনিক
    • সূরা ইনশিকাক (সুরা ৮৪) - পুরো গর্ভাবস্থায় প্রতিদিন পাঠ করতে হবে।
    • সূরা লুকমান (সূরা ৩১) - প্রথম ত্রৈমাসিকের সময় যখন শিশুর মস্তিষ্ক, মানসিক ক্ষমতা এবং স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশ হয় তখন প্রতিদিন পাঠ করতে হবে।
    • সূরা ইউসুফ (সূরা ১২) - ২য় ত্রৈমাসিকে পাঠ করতে হবে যখন শিশুর শারীরিক গঠন তৈরি হচ্ছে।
    • সূরা মরিয়ম (সূরা ১৯) - প্রসবের কাছাকাছি আসার সাথে সাথে তৃতীয় ত্রৈমাসিকে পাঠ করা হবে "ইয়া লতিফ" - প্রতিদিন সকাল ও সন্ধ্যায় ১২৯ বার পাঠ করতে হবে।
    ২. শুধুমাত্র ৭ম মাস
    • স্বামী শিশুর উপর সূরা ইনশিরাহ (সূরা 94) 152 বার পাঠ করবে
    ৩. শ্রম সময়
    • সূরা আল ফাতহ (সূরা 48) এর প্রথম আয়াত "ইয়া লতিফ"
    • সূরা মরিয়ম (সূরা 19)
    • সূরা ইনশিরাহ (সূরা 94)
    • "আসসালামু আলাইকুম আয়ুহা-নবী ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতু"
    ৪. সাধারণ উপদেশ
    • শায়খ মুহাম্মাদ বা শুয়াইব এর মতে, আমাদের সন্তানদের জন্য আমাদের স্ত্রীর সাথে প্রতিদিন   আমাদের সমস্ত আযকার ও আওরাদ পাঠ করা এবং জামাতে যত বেশি প্রার্থনা করা।
    • যতটা সম্ভব কোরআন পাঠ করা, যা গর্ভবতী মায়ের আমল এর অন্তর্ভুক্ত।
    • রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপর প্রচুর পরিমাণে সালাওয়াত পাঠানো - বিশেষ করে সালাত আত-তুনজিনা এবং " আসসালাম আলাইকুম আয়ুহা-নবী ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ"।
    •  বলা হয় যে শিশুরা তাদের গর্ভের সময় থেকেই নির্দিষ্ট শব্দ এবং সঙ্গীত চিনতে সক্ষম হয়। সুতরাং, ইমাম আল-হাদ্দাদ-এর "বুক অফ অ্যাসিসটেন্স"-এর মতো পাঠ্যগুলি পড়ার পরামর্শ দেওয়া হয় যাতে স্বীকৃতি উন্নত হয়। 
    • হাবাইবের একজনের মতে, গর্ভবতী মহিলাদের জন্য কাবার ছবি দেখার পরামর্শ দেওয়া হয় যখন তারা সক্রিয়ভাবে ইবাদাতে নিযুক্ত হতে ক্লান্ত হয়ে পড়েন।
    সুতরাং আপনারা বুঝতে পেরেছেন গর্ভবতী মায়ের আমল বা গর্ভবতী মায়ের কোন মাসে কি আমল করতে হয়। আশা করি গর্ভবতী মায়ের আমল বা গর্ভবতী মায়ের কোন মাসে কি আমল করতে হয় সে সম্পর্কে ধারণা অর্জন করার মাধ্যমে আপনি সে সকল আমলগুলো আল্লাহর সন্তুষ্ট করার জন্য করতে পারেন।

    গর্ভাবস্থায় কোন দোয়া বেশি করতে হবে

    অনেকের জানা উচিত গর্ভাবস্থায় কোন দোয়া বেশি করতে হবে। সুতরাং একজন গর্ভবতী মায়ের জন্য চল চরিত্রবান আদর্শ সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে ইসলামের বর্ণিত কিছু দোয়া রয়েছে। তাহলে চলুন জেনে আসি গর্ভাবস্থায় কোন দোয়া বেশি করতে হবে:
    • গর্ভাবস্থায় সূরা মরিয়ম পড়ুন কারণ এতে আয়াত রয়েছে যেখানে আল্লাহ ব্যাখ্যা করেছেন কিভাবে তিনি আমাদের মধ্যে জীবন দিতে সক্ষম।
    • সূরা লুকমান এবং সূরা ইউসুফ পড়ুন
    • আল্লাহর প্রশংসা করুন এবং তাঁর সন্তুষ্টি কামনা করুন
    • পেটে হাত রেখে আল্লাহর নাম পাঠ করুন - " ইয়া মুবদিয়ো" - "হে জন্মদাতা " পাঠ করুন। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহই জন্মদাতা এবং একমাত্র তিনিই জীবন দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন।
    • আপনি " ইয়া হাফিধো" - "হে রক্ষাকর্তা" পড়তে পারেন যখনই আপনি ভয় পান বা অভিভূত হন।
    • " ইয়া কওয়িয়ো" - "হে ক্ষমতাবান" পাঠ করুন এবং আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করুন।
    • আপনার দৈনিক আধকার পড়ুন।
    • নবী (সাঃ) এর উপর প্রচুর দরূদ ও সালাম প্রেরণ করুন।
    • 4 কুল পাঠ করুন।
    • প্রতিদিন আয়াতুল কুরসি পাঠ করুন।
    • প্রচুর পরিমাণে সূরা ফাতিহা পাঠ করুন। সূরা ফাতিহা পড়ুন । সূরা ফাতিহা অবশ্যই একটি নিরাময়।
    সুতরাং গর্ভাবস্থায় উপরোক্ত দোয়া গুলো বেশি করে পড়তে হবে। কেননা আপনারা জানতে চেয়েছেন গর্ভাবস্থায় কোন দোয়া বেশি করতে হবে, তার প্রেক্ষিতে আজকের আর্টিকেলটি প্রস্তুত করা হয়েছে। সুতরাং আপনারা এখন হয়তো জানতে পেরেছেন গর্ভাবস্থায় কোন দোয়া বেশি করতে হবে।

    গর্ভাবস্থায় বাচ্চা সুরক্ষিত রাখার আমল

    বেশ কিছু আমল রয়েছে যা গর্ভাবস্থায় বাচ্চা সুরক্ষিত রাখার আমল হিসেবে পালন করা হয়। গর্ভবতী মায়েরা অনেক সময় দুশ্চিন্তার মধ্যে থাকেন বাচ্চা সুরক্ষা নিয়ে। তাই আজ আপনাদের জানাবো গর্ভাবস্থায় বাচ্চা সুরক্ষিত রাখার আমল সম্পর্ক-

    ছোট্ট একটি আমল যা গর্ভ অবস্থায় বা যতদিন আপনার গর্ভে সন্তান আছে আপনি যদি প্রতিনিয়ত পড়েন তবে আল্লাহর রহমতে আপনার গর্ভের বাচ্চা সুস্থ থাকবে এবং বিভিন্ন সমস্যা হতে আল্লাহ তাআলা তাকে হেফাজত করবেন।
    সেই আমলটি হল আল্লাহর একটি গুণবাচক নাম "আল মুব দিউ"। এটা একজন গর্ভবতী মাকে পাঠ করতে হবে প্রতিদিন ১২১ বার। এই আমলটি করা অত্যন্ত সহজ কেননা এ আমলটি করার ক্ষেত্রে আপনাকে অজু করতে হবে না আপনি যেকোনো সময় যে কোন মুহূর্তে এ আমলটি করতে পারেন। এই আমলটি প্রতিদিন একবার করে পাঠ করবেন। যা গর্ভবতী মায়ের আমল এর মধ্যে অত্যন্ত কার্যকরী একটি আমল।

    আল্লাহ তায়ালার এই গুণবাচক নাম পাঠ করার মাধ্যমে আপনার সন্তানের সকল ধরনের ক্ষতির হাত থেকে আল্লাহ তাআলা হেফাজত করবেন। সুতরাং আপনারা আল্লাহর এই গুণবাচক নামটি নিয়মিত করবেন যার ফলে গর্ভাবস্থায় বাচ্চা সুরক্ষিত রাখার আমল পরিপূর্ণ হবে। আশা করি আপনারা গর্ভাবস্থায় বাচ্চা সুরক্ষিত রাখার আমল ও গর্ভবতী মায়ের আমল সম্পর্কে বুঝতে পেরেছে। তবে শুধু বুঝলে হবে না গর্ভাবস্থায় বাচ্চা সুরক্ষিত রাখার আমল গর্ভবতী মায়েদের যথার্থ পালন করতে হবে।

    শেষ কথা: গর্ভবতী মায়ের আমল - গর্ভবতী মায়ের কোন মাসে কি আমল

    প্রিয় বন্ধুরা, আজকের আর্টিকেল মাধ্যমে যে বিষয়টা আপনাদের জানার চেষ্টা করেছি সেটি হল গর্ভবতী মায়ের আমল বা গর্ভবতী মায়ের কোন মাসে কি আমল করতে হয় সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আরো যে বিষয়গুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে তা হলো- গর্ভাবস্থায় বাচ্চা সুরক্ষিত রাখার আমল, গর্ভাবস্থায় কোন দোয়া বেশি করতে হবে, গর্ভবতী মায়ের কোন মাসে কোন সূরা পড়তে হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং আশা করি আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার মাধ্যমে উপকৃত হতে পেরেছেন এবং এরকম আরো আর্টিকেল করতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

    এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

    পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন